মিশর জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দল
ডাকনাম | আল-ফিরাইনা (পারোহ) | ||
---|---|---|---|
অ্যাসোসিয়েশন | মিশরীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন | ||
কনফেডারেশন | ক্যাফ (আফ্রিকা) | ||
প্রধান কোচ | শাওকি গুরাইব | ||
মাঠ | কায়রো আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম | ||
ফিফা কোড | EGY | ||
ওয়েবসাইট | www | ||
| |||
গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিক | |||
অংশগ্রহণ | ১১ (১৯২০-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | চতুর্থ স্থান (১৯২৮, ১৯৬৪) | ||
আফ্রিকা অনূর্ধ্ব-২৩ কাপ অব নেশন্স | |||
অংশগ্রহণ | ৩ (২০১১-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | চ্যাম্পিয়ন (২০১৯) | ||
আফ্রিকান গেমস | |||
অংশগ্রহণ | ৭ (১৯৭৩-এ প্রথম) | ||
সেরা সাফল্য | স্বর্ণ পদক (১৯৮৭, ১৯৯৫) |
মিশর জাতীয় অনূর্ধ্ব-২৩ ফুটবল দল (ইংরেজি: Egypt national under-23 football team; যা মিশর অলিম্পিক ফুটবল দল অথবা মিশর অনূর্ধ্ব-২৩ নামেও পরিচিত) হচ্ছে আন্তর্জাতিক ফুটবলে মিশরের প্রতিনিধিত্বকারী পুরুষদের অনূর্ধ্ব-২৩ দল, যার সকল কার্যক্রম মিশরের ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা মিশরীয় ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়।[১]
৭৫,০০০ ধারণক্ষমতাবিশিষ্ট কায়রো আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে আল-ফিরাইনা নামে পরিচিত এই দলটি তাদের সকল হোম ম্যাচ আয়োজন করে থাকে।[২] এই দলের প্রধান কার্যালয় মিশরের রাজধানী কায়রোয় অবস্থিত। বর্তমানে এই দলের ম্যানেজারের দায়িত্ব পালন করছেন শাওকি গুরাইব। মিশর অনূর্ধ্ব-২৩ এপর্যন্ত ১১ বার গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে অংশগ্রহণ করেছে, যার মধ্যে সেরা সাফল্য হচ্ছে ১৯২৮ এবং ১৯৬৪ গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকে চতুর্থ স্থান অধিকার করা।
মারওয়ান মহসিন, হুসাম হাসান, শিহাব আহমদ, মুস্তফা মুহাম্মদ এবং আহমদ ইয়াসির রাইয়ানের মতো খেলোয়াড়গণ মিশরের অনূর্ধ্ব-২৩ দলের জার্সি গায়ে মাঠ কাঁপিয়েছেন।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "Egypt U23 - Club profile"। Transfermarkt। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৭-১৯।
- ↑ "International Cairo Stadium"। www.cairo-stadium.org.eg। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০২-১১।